শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় গণফোরামের সভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ড. কামাল হোসেন। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে গণফোরামের বিশেষ জাতীয় কাউন্সিলে এ ঘোষণার মাধ্যমে কার্যত রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহণ করলেন তিনি। লিখিত বক্তব্যে কামাল হোসেন বলেন, দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আপনাদের নিয়ে পথ চলেছি, জাতীয় সমস্যা ও সংকট নিরসনে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার চষ্টো করেছি। কিন্তু আমার বয়স এবং শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় এখন আর সক্রিয়ভাবে সভাপতির দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। এ অবস্থায় আমি সমস্ত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে তথা গণফোরামের সভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি নেওয়ার ঘোষণা দিচ্ছি। তিনি বলেন, আমি আমার ব্যক্তিগত অবস্থান থেকে দেশ ও জাতির জন্য আমার সাধ্য মোতাবেক অবদান রাখতে চষ্টো করব। দলের প্রতিও আমার আন্তরিকতা, দলের নেতাকর্মীদের প্রতি আমার আবেগ-অনুভূতি, সহানুভূতি-সহযোগিতা ও পরামর্শ সবসময়ই থাকবে। এ অবস্থায় গণফোরামের আজকের এই বিশেষ জাতীয় কাউন্সিলে উপস্থিত কাউন্সিলরদের অনুরোধ করব, আপনারা দলকে শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করতে আজ নতুন নেতৃত্ব ঘোষণা করবেন। গণফোরামের নতুন নেতৃত্বের উদ্দেশে কামাল হোসেন বলেন, আজকের এই কাউন্সিলে আপনারা গণতান্ত্রিকভাবে যে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করতে যাচ্ছেন, আমি আশা করব এই কমিটি আগামী দিনে জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। দেশের গণতন্ত্র, স্থিতিশীলতা সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনারা সর্বদা সক্রিয় সচষ্টে থাকবেন। জয় হোক গণফোরামের, জয় হোক জনতার। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে জয় লাভের মাধ্যমে সংসদীয় রাজনীতির যাত্রা শুরু কামাল হোসেনের।
শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় গণফোরামের সভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি নেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ড. কামাল হোসেন। আজ শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে গণফোরামের বিশেষ জাতীয় কাউন্সিলে এ ঘোষণার মাধ্যমে কার্যত রাজনীতি থেকে অবসর গ্রহণ করলেন তিনি। লিখিত বক্তব্যে কামাল হোসেন বলেন, দলের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে আপনাদের নিয়ে পথ চলেছি, জাতীয় সমস্যা ও সংকট নিরসনে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার চষ্টো করেছি। কিন্তু আমার বয়স এবং শারীরিক অবস্থা বিবেচনায় এখন আর সক্রিয়ভাবে সভাপতির দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হচ্ছে না। এ অবস্থায় আমি সমস্ত রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে তথা গণফোরামের সভাপতি পদ থেকে অব্যাহতি নেওয়ার ঘোষণা দিচ্ছি। তিনি বলেন, আমি আমার ব্যক্তিগত অবস্থান থেকে দেশ ও জাতির জন্য আমার সাধ্য মোতাবেক অবদান রাখতে চষ্টো করব। দলের প্রতিও আমার আন্তরিকতা, দলের নেতাকর্মীদের প্রতি আমার আবেগ-অনুভূতি, সহানুভূতি-সহযোগিতা ও পরামর্শ সবসময়ই থাকবে। এ অবস্থায় গণফোরামের আজকের এই বিশেষ জাতীয় কাউন্সিলে উপস্থিত কাউন্সিলরদের অনুরোধ করব, আপনারা দলকে শক্তিশালী ও সুসংগঠিত করতে আজ নতুন নেতৃত্ব ঘোষণা করবেন। গণফোরামের নতুন নেতৃত্বের উদ্দেশে কামাল হোসেন বলেন, আজকের এই কাউন্সিলে আপনারা গণতান্ত্রিকভাবে যে কেন্দ্রীয় কমিটি গঠন করতে যাচ্ছেন, আমি আশা করব এই কমিটি আগামী দিনে জাতীয় রাজনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। দেশের গণতন্ত্র, স্থিতিশীলতা সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বাংলাদেশকে সামনে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে আপনারা সর্বদা সক্রিয় সচষ্টে থাকবেন। জয় হোক গণফোরামের, জয় হোক জনতার। বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে ১৯৭০ সালে পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে জয় লাভের মাধ্যমে সংসদীয় রাজনীতির যাত্রা শুরু কামাল হোসেনের।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন