সব সময় প্রথম মিলনে রক্ত বের হয় না।নারীর যৌনাঙ্গে সতীচ্ছেদ নামেরপর্দা ৯/১০ বছর বয়সে সাঁতার কাট,, কিংবা খেলাধুলা করার সময় আপনা থেকেই ফেটে যেতে পারে। তাই রক্তবের হবার সাথে একজন নারীর সতীত্ব জড়িত নয়।আবার অনেকে মনে করেন প্রথমদিন স্ত্রী মিলন কালে কান্নাকাটি-চিল্লা-পাল্লা না করার মানেই হলো সেঅভ্যস্থ ছিল (অর্থাৎ আগে অন্যের সাথে শাররীক সম্পর্ক ছিলো ইত্যাদিইত্যাদি..
মহান আল্লাহ নারীর যৌনাঙ্গকে এমনভাবে সৃষ্টি করেছেন "যেন এটি যে কোন আকারের লিঙ্গকে গ্রহন করতেপারে" একজন প্রাপ্তবয়স্ক নারী মোটা/চিকন/লম্বা/খাটো সব লিঙ্গের চাপসইতে পারেন। যদি মিলনের পুর্বেনারী ঠিক মত উত্তেজিত হয় তাহলে যোনীতে যে পিচ্ছিল রস নিঃসরন হয়তা মুলতঃ ব্যথামুক্ত মিলনের জন্যই হয়ে থাকে। যেখানে মহান আল্লাহ, নারীকে ব্যথামুক্ত মিলনের জন্য এমন সৃষ্টি রহস্যজুড়ে দিয়েছেন সেখানে আপনি কেন চাইবেন যে মানুষটি সম্পুর্ন জীবন কাটানোর জন্য আপনার ঘরে এসেছে -তার শুরুটা হউক কষ্টকর অভিজ্ঞতাদিয়ে?অনেক নারীই মিলনে ব্যথা অনুভব করেন। এমন কি বিয়ের ১০/১৫ বছর পরও। তবে সবাই চিৎকার চেচামেচী করেননা। নিরব থাকার মানে এটা নয় যে নারী আগে থেকে যৌনকাজে অভ্যস্থ। তবে অনেক নারী চালাকি করে প্রথমদিকে এমন ভাব করেন যেন তিনি সইতে পারছেন না! অতএব ব্যথা পাওয়ানা পাওয়ায় নারীর সতীত্ব প্রমান হয় না।
আরও পড়তে পারেন:-কোন বয়সে প্রথম যৌন মিলন হওয়া উচিত?
আরো মজার ব্যপার হলো নারীর যোনী৪৫ ডিগ্রি কৌনিক অবস্থায় থাকেএবং উত্তেজিত অবস্থায় পুরুষের লিঙ্গও৪৫ ডিগ্রিতে উর্দ্ধমুখী উত্থান হয়। ফলে
অনায়াসে মিলন কাজ সম্পর্ন করা যায়।এ নিখুত সৃষ্টি রহস্য বিধাতাই আমাদের শরীরে রেখেছেন।সবচেয়ে জরুরী যে বিষয়ঃ স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কে দুই জিনিস থাকলেসংসার টিকবে না - টিকলে ও অশান্তির বাসা হবে।
১. অহংকার (যদি বউ মনে করে আমিতার চেয়ে বেশি যোগ্য - কিংবাস্বামী মনে করে সে আমার তুলনায়
নিন্ম।
২. অবিশ্বাস আর ভালবাসা একত্রে বসত করে না। আমাদের দেশে অনেক মেয়ে বিয়ের সময় মুখে কবুলও বলে না। আর কাগজে রেজিষ্ট্রি সমাজকে দেখানোর জন্য। বিয়ে মুলত হয় মন আর মনের। যে পুরুষ বিয়ের দিনেই বউকে সামান্য ভুল ধারনার কারনে অবিশ্বাস
করতে শুরু করে তার ভবিষ্যত কতটা অসুখের তা কল্পনা করতে গা শিউরে উঠছে! ভাই যাকে নিয়ে আমার সারা জীবন পথ চলতে হবে অজ্ঞতা বশত
আরও পড়তে পারেন:-কম বয়সে যৌন মিলনে সমস্যা সমূহ
তাকে যদি সন্দেহ করা শুরু করি তবে বিয়ে করার কি দরকার ছিল? সবকথার শেষ কথা "বিশ্বাস করতে এবং
বিশ্বাস রাখতে শিখুন - সুখি থাকবেন" মেয়েরা - দয়া করে মাত্র ১০/১৫ মিনিটের শাররীক আনন্দের জন্য
সারাজীবনের জন্য কলঙ্কিত হবেন না। বিয়ের আগ পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরুন। হ্যাঁ হয়তো একটি ছেলে ধরতে পারবে না আপনি সতী নাকি অসতী! কিন্তু বুকে হাত
রেখে বলতে পারেন, আপনি অনুশোচনায় নিজেকে ক্ষমা করতে পারবেন?
লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে পরবর্তী পোস্টের জন্য অপেক্ষাতে থাকুন।
ধন্যবাদ সবাইকে।
পরামর্শ ও চিকিৎসা
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন