গত ১৫ বছরে বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘বড় বাজেট দিয়ে আমাদের সক্ষমতা প্রদর্শন করেছি এবং বাস্তবায়নও করেছি। করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে গেছে। আমদানি ব্যয় বেড়েছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি আছে। এজন্য সবাইকে বলবো, যতটুকু জমি আছে সেখানে কিছু না কিছু চাষাবাদ করুন। নিজের খাদ্য নিজে উৎপাদন করুন। তাহলে আমরা হতে পারব স্বনির্ভর।’ আজ শনিবার (১১ নভেম্বর) চট্রগ্রামের দোহাজারি থেকে কক্সবাজার রেল যোগাযোগের উদ্বোধন শেষে রেলস্টেশনে এক সুধী সমাবেশের আয়োজন করা করা হয়। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রেলে সেবার মান বাড়ানো হবে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘রেলে কক্সবাজার আসা যাবে, এটা অনেকের আকাঙ্ক্ষা ছিল। আমরা করে দিয়েছি। যমুনা নদীর ওপর পৃথক রেল সেতু করছি। রেলমন্ত্রীর বাড়ি পঞ্চগড়, সেখান থেকে যেন সরাসরি কক্সবাজার আসতে পারে, সে ব্যবস্থা তো করতে হবে। তিনি আরো বলেন, সুন্দরবন থেকেও যেন ট্রেনে আসা যায় তাও করব। আমাদের পদ্মার ওপাড়ের লোকেরাও রেলে কক্সবাজার আসতে পারবেন। খুলনা থেকে মংলা পর্যন্ত ব্রডগেজ রেললাইন আবার চালু করছি। সমগ্র বাংলাদেশ থেকে যেন কক্সবাজার আসা-যাওয়া করা যায়, সে ব্যবস্থা করছি। রেলেও ওয়াইফাই কানেকশন দিয়ে দেব। রেলে সেবার মান বাড়বে।
গত ১৫ বছরে বাংলাদেশকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করা হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘বড় বাজেট দিয়ে আমাদের সক্ষমতা প্রদর্শন করেছি এবং বাস্তবায়নও করেছি। করোনা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ফলে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে গেছে। আমদানি ব্যয় বেড়েছে। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি আছে। এজন্য সবাইকে বলবো, যতটুকু জমি আছে সেখানে কিছু না কিছু চাষাবাদ করুন। নিজের খাদ্য নিজে উৎপাদন করুন। তাহলে আমরা হতে পারব স্বনির্ভর।’ আজ শনিবার (১১ নভেম্বর) চট্রগ্রামের দোহাজারি থেকে কক্সবাজার রেল যোগাযোগের উদ্বোধন শেষে রেলস্টেশনে এক সুধী সমাবেশের আয়োজন করা করা হয়। সেখানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। রেলে সেবার মান বাড়ানো হবে জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, ‘রেলে কক্সবাজার আসা যাবে, এটা অনেকের আকাঙ্ক্ষা ছিল। আমরা করে দিয়েছি। যমুনা নদীর ওপর পৃথক রেল সেতু করছি। রেলমন্ত্রীর বাড়ি পঞ্চগড়, সেখান থেকে যেন সরাসরি কক্সবাজার আসতে পারে, সে ব্যবস্থা তো করতে হবে। তিনি আরো বলেন, সুন্দরবন থেকেও যেন ট্রেনে আসা যায় তাও করব। আমাদের পদ্মার ওপাড়ের লোকেরাও রেলে কক্সবাজার আসতে পারবেন। খুলনা থেকে মংলা পর্যন্ত ব্রডগেজ রেললাইন আবার চালু করছি। সমগ্র বাংলাদেশ থেকে যেন কক্সবাজার আসা-যাওয়া করা যায়, সে ব্যবস্থা করছি। রেলেও ওয়াইফাই কানেকশন দিয়ে দেব। রেলে সেবার মান বাড়বে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন