যেসব খাবারের সঙ্গে মধু খেলে দ্রুত পেটের চর্বি কমবে


   

পরিশোধিত চিনিকে ‘ক্যালোরি শূন্য’ বলা হয়, অর্থাৎ এর কোনো পুষ্টিগুণ নেই। শুধু বেশি চিনি খাওয়ার ফলে নয়, ভিটামিন এবং খনিজের অভাবেও ওজন বাড়তে পারে। মধু এতে ভারসাম্য নিয়ে আসে। মধু পরিমিত পরিমাণে খাওয়া হলো সেটা পুষ্টিকর, ওজন কমাতে সাহায্য করে। আমেরিকান কলেজ অফ নিউট্রিশনের গবেষণা অনুসারে, রাতে শোয়ার আগে মধু খেলে ঘুমের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ক্যালোরি পুড়তে শুরু করে। 

পরিশোধিত চিনিকে ‘ক্যালোরি শূন্য’ বলা হয়, অর্থাৎ এর কোনো পুষ্টিগুণ নেই। শুধু বেশি চিনি খাওয়ার ফলে নয়, ভিটামিন এবং খনিজের অভাবেও ওজন বাড়তে পারে। মধু এতে ভারসাম্য নিয়ে আসে। মধু পরিমিত পরিমাণে খাওয়া হলো সেটা পুষ্টিকর, ওজন কমাতে সাহায্য করে। আমেরিকান কলেজ অফ নিউট্রিশনের গবেষণা অনুসারে, রাতে শোয়ার আগে মধু খেলে ঘুমের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই ক্যালোরি পুড়তে শুরু করে।

মধু ও লেবুর পানি: এটি ওজন কমানোর সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার। এক গ্লাস পানিতে এক টুকরো লেবু এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেতে হয়। এই পানীয় ক্যালরি পোড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘ সময়ের জন্য সতেজ রাখে। মধু, লেবুর পানি ফোলা কমাতেও সাহায্য করে। পাশাপাশি বিপাক প্রক্রিয়াও উন্নত হয়। 

মধু ও লেবুর পানি: এটি ওজন কমানোর সবচেয়ে জনপ্রিয় খাবার। এক গ্লাস পানিতে এক টুকরো লেবু এবং এক চামচ মধু মিশিয়ে সকালে খালি পেটে খেতে হয়। এই পানীয় ক্যালরি পোড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে দীর্ঘ সময়ের জন্য সতেজ রাখে। মধু, লেবুর পানি ফোলা কমাতেও সাহায্য করে। পাশাপাশি বিপাক প্রক্রিয়াও উন্নত হয়। 

মধু আর রসুন: সর্দি-কাশির চিকিৎসার পাশাপাশি ওজন কমাতে বহু বছর ধরে যে প্রতিকারের ব্যবহার চলে আসছে তার মধ্যে একটা হলো রসুন এবং মধুর মিশ্রণ। রসুনের কড়া গন্ধ, তাই অনেকেই কাঁচা খেতে পারেন না। এর সঙ্গে অল্প মধু মিশিয়ে নিলেই এর স্বাদ পাল্টে যাবে। গরম পানির সঙ্গে এই মিশ্রণটা খেলে ওজন কমানো ছাড়া অন্যান্য স্বাস্থ্য উপকারিতাও মিলবে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও মধু-রসুনের জুড়ি নেই।

মধু আর রসুন: সর্দি-কাশির চিকিৎসার পাশাপাশি ওজন কমাতে বহু বছর ধরে যে প্রতিকারের ব্যবহার চলে আসছে তার মধ্যে একটা হলো রসুন এবং মধুর মিশ্রণ। রসুনের কড়া গন্ধ, তাই অনেকেই কাঁচা খেতে পারেন না। এর সঙ্গে অল্প মধু মিশিয়ে নিলেই এর স্বাদ পাল্টে যাবে। গরম পানির সঙ্গে এই মিশ্রণটা খেলে ওজন কমানো ছাড়া অন্যান্য স্বাস্থ্য উপকারিতাও মিলবে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতেও মধু-রসুনের জুড়ি নেই। 

মধু ও দারুচিনির পানি: ওজন কমানোর জন্য দারুচিনি এবং মধুর ব্যবহার ফিটনেস বজায় রাখার সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলগুলোর মধ্যে একটি। প্রতিদিন গ্রিন টি-র কাপে এক চা চামচ মধু এবং আধা চা চামচ দারুচিনি মিশিয়ে পান করতে হবে। এই দুটি উপাদানের বিপাকীয় বৈশিষ্ট্য সারাদিন তরতাজা রাখবে। 

মধু ও দারুচিনির পানি: ওজন কমানোর জন্য দারুচিনি এবং মধুর ব্যবহার ফিটনেস বজায় রাখার সর্বশ্রেষ্ঠ কৌশলগুলোর মধ্যে একটি। প্রতিদিন গ্রিন টি-র কাপে এক চা চামচ মধু এবং আধা চা চামচ দারুচিনি মিশিয়ে পান করতে হবে। এই দুটি উপাদানের বিপাকীয় বৈশিষ্ট্য সারাদিন তরতাজা রাখবে।

গ্রিন টি এবং মধু: ইদানীং ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে গ্রিন টি। নিঃসন্দেহে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। তবে তিতা স্বাদ এবং গন্ধের জন্য অনেকেই এটি এড়িয়ে যান। কিন্তু এক কাপ গ্রিন টিতে এক চামচ মধু যোগ করলেই এর স্বাদ অন্যরকম হয়ে যাবে। 

গ্রিন টি এবং মধু: ইদানীং ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে গ্রিন টি। নিঃসন্দেহে এর স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক। তবে তিতা স্বাদ এবং গন্ধের জন্য অনেকেই এটি এড়িয়ে যান। কিন্তু এক কাপ গ্রিন টিতে এক চামচ মধু যোগ করলেই এর স্বাদ অন্যরকম হয়ে যাবে। 

দুধ আর মধু: দুধ সুষম আহার। এর নিজেরই অনেক স্বাস্থ্য সুবিধা রয়েছে। এক চামচ মধু মেশালে এক গøাস দুধকে সামগ্রিকভাবে আরও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী করে তোলে। দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে বিপাক প্রক্রিয়া ভালো থাকে, দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে, রক্তচাপ কমে এবং পেটের চর্বি ঝরিয়ে দেয়। 

দুধ আর মধু: দুধ সুষম আহার। এর নিজেরই অনেক স্বাস্থ্য সুবিধা রয়েছে। এক চামচ মধু মেশালে এক গøাস দুধকে সামগ্রিকভাবে আরও স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী করে তোলে। দুধের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে বিপাক প্রক্রিয়া ভালো থাকে, দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে, রক্তচাপ কমে এবং পেটের চর্বি ঝরিয়ে দেয়। 

  সূত্র:- জাগোনিউজ২৪.কম


Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন