বিশেষ সুবিধা দেওয়ার পরও কমছে না ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ। উল্টো তা বেড়েই চলেছে। যা এরই মধ্যে এ খাতের প্রধান সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। একবার কিছু কমছে তো আবার বাড়ছে। গত এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে খেলাপি ঋণের পরিমাণ। স্বাভাবিকভাবেই ধারণা ছিল পরের প্রান্তিকে তা কমে আসতে পারে। হয়েছেও তা-ই। বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ তথ্য বলছে, দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ এখন এক লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকা। যা আগের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকের চেয়ে ৬৪২ কোটি টাকা কম। তবে গত এক বছরের ব্যবধানে মোট খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২১ হাজার কোটি টাকা। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করপোরেট গভর্ন্যান্স ও খেলাপি ঋণ ব্যাংকিং খাতের বড় দুই সমস্যা। ব্যাংক খাতের প্রধান এ সমস্যা মোকাবিলায় ঢালাওভাবে ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। বরং পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যাংকিং সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। খেলাপি সমস্যা দূর করতে ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দাতা ও গ্রহীতার ক্ষেত্রে একইভাবে রেগুলেশন প্রয়োগ করতে হবে। পাশাপাশি নৈতিকতার অনুশীলন প্রয়োগেরও পরামর্শ তাদের। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে দেশের ব্যাংকিং খাতের মোট বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ১৫ লাখ ৬৫ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা। এরমধ্যে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকা। যা মোট বিতরণকৃত ঋণের ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এটি গত বছরের (সেপ্টেম্বর প্রান্তিক-২০২২) একই সময়ের চেয়ে ২৩ হাজার এক কোটি টাকা বেশি। গত বছরের সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল এক লাখ ৩৪ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা।
বিশেষ সুবিধা দেওয়ার পরও কমছে না ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ। উল্টো তা বেড়েই চলেছে। যা এরই মধ্যে এ খাতের প্রধান সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। একবার কিছু কমছে তো আবার বাড়ছে। গত এপ্রিল-জুন প্রান্তিকে অতীতের সব রেকর্ড ভেঙেছে খেলাপি ঋণের পরিমাণ। স্বাভাবিকভাবেই ধারণা ছিল পরের প্রান্তিকে তা কমে আসতে পারে। হয়েছেও তা-ই। বাংলাদেশ ব্যাংকের সবশেষ তথ্য বলছে, দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ এখন এক লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকা। যা আগের এপ্রিল-জুন প্রান্তিকের চেয়ে ৬৪২ কোটি টাকা কম। তবে গত এক বছরের ব্যবধানে মোট খেলাপি ঋণ বেড়েছে ২১ হাজার কোটি টাকা। খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করপোরেট গভর্ন্যান্স ও খেলাপি ঋণ ব্যাংকিং খাতের বড় দুই সমস্যা। ব্যাংক খাতের প্রধান এ সমস্যা মোকাবিলায় ঢালাওভাবে ছাড় দেওয়ার সুযোগ নেই। বরং পরিকল্পনা অনুযায়ী ব্যাংকিং সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। খেলাপি সমস্যা দূর করতে ব্যাংকিং ব্যবস্থায় দাতা ও গ্রহীতার ক্ষেত্রে একইভাবে রেগুলেশন প্রয়োগ করতে হবে। পাশাপাশি নৈতিকতার অনুশীলন প্রয়োগেরও পরামর্শ তাদের। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুলাই-সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে দেশের ব্যাংকিং খাতের মোট বিতরণকৃত ঋণের পরিমাণ ১৫ লাখ ৬৫ হাজার ১৯৫ কোটি টাকা। এরমধ্যে খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৭ কোটি টাকা। যা মোট বিতরণকৃত ঋণের ৯ দশমিক ৯৩ শতাংশ। এটি গত বছরের (সেপ্টেম্বর প্রান্তিক-২০২২) একই সময়ের চেয়ে ২৩ হাজার এক কোটি টাকা বেশি। গত বছরের সেপ্টেম্বর প্রান্তিক শেষে খেলাপি ঋণের পরিমাণ ছিল এক লাখ ৩৪ হাজার ৩৯৬ কোটি টাকা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন